Friday, March 27, 2020

কোভিড ১৯ – নোবেল করোনা ভাইরাস এবং বাংলাদেশ

 

বর্তমান বিশ্বে সবার মুখে একটাই আতঙ্ক নোবেল করোনা ভাইরাস”। সবধরনের মানুষই এই ব্যাপারটা সম্পর্কে অবগত। অত্যন্ত দুঃখের সাথে একটা বিষয় বলছি আমি যেদিন এই লেখাটা লিখছি ততদিন মৃত্যুর মিছিলে শীর্ষে অবস্থান করছে ইতালি। ক্রিকেট খেলার স্কোরকার্ডের মতো আমরা এখন করোনা ভাইরাস সম্পর্কে আপডেট নিচ্ছি। এটা সত্যিই অনেক দুঃখজনক ব্যাপার মানবজাতির জন্য। মানুষ হিসেবে যদি আমরা কল্পনা করি আমারা অনেক অসহায় সত্যিই আমরা অনেক অসহায়। আমরা এরকম অসহায় কবে হয়েছি সেটা আমি আমার জীবদ্দশায় দেখি নি এবং আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি এরকম পরিস্থিথির সম্মুখীন আমাদের যেনো আর হতে না হয়। সমগ্র বিশ্বব্যাবস্থা যেনো সুন্দরভাবে চলে, সবাই যেনো সবাইকে বুঝি, কেউ যেনো কাউকে দেখে হিংসা না করি। এরকম বিশ্বব্যবস্থা সত্যিই সম্ভব- যদি আল্লাহ চান।  ইউরোপের মানুষ এশিয়া-আফ্রিকার মানুশকে ঘৃণা করে এটা সত্যিই খুব খারাপ। এখন প্রেক্ষাপটটা যদি পরিবর্তন হয়ে যায় সেটাও খুবই দুঃখজনক হবে। 
বর্তমান ইউরোপের দিকে তাকালে সত্যিই খুব খারাপ লাগে। করোনা ভাইরাস সমগ্র ইউরোপের মানসিকতা যেভাবে ভেঙ্গে দিয়েছে এরকম আর কিছুদিন চললে দক্ষিণ এশিয়ার রোহিঙ্গা জাতির কাছে ইউরোপের যেকোনো দেশ যুদ্ধে হেরে যাবে। আমি চাই না এরকম খারাপ পরিস্থিতি তৈরি হোক। আমরা সবাই মানুষ, মানুষ হিসেবে আমাদের বাঁচতে হবে। মানুষ হয়ে অমানুষের মতো বেঁচে থাকার কোনো মানে হয় না। এইসব অমানবিক কাজের জন্য সুন্দর পৃথিবীটা ক্ষতবিক্ষত হচ্ছে। নোবেল করোনা ভাইরাসের উৎপত্তি চীন থেকে, এই ভাইরাসটা  বাদুড় থেকে ছড়িয়েছে। বাদুড় খাওয়ার কোনো উত্তম জিনিসের মধ্যে পড়ে বলে আমার মনে হয় না। চীনারা বা মুসলমান বাদে পৃথিবীর অন্যান্য সম্প্রদায় এরকম অখাদ্য-কুখাদ্য খেয়ে বেড়ায়।,আপনি মানুষ আপনি পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ট জীব আপনার জন্য রয়েছে উন্নতমানে খাবার তাহলে আপনি কেনো এসব খাবার খাবেন যার জন্য পুরো মানবজাতি হুমকির সম্মুখীন হবে। চীনে ব্যাপকভাবে নোবেল করোনা ভাইরাসের ছড়াছড়ির পর এখন সংক্রমণব্যাধী এই ভাইরাসটি ইউরোপে আঘাত হেনেছে। আশাকরি এই বছর এই ভাইরাসটি ইউরোপেই সমাপ্তি ঘটবে। আমি আরো আশা করি এই ভাইরাসটি দক্ষিণ এশিয়ায় বেশি প্রভাব বিস্তার করতে পারবে না। পরের বছরের জন্য আমরা যেনো এই ভাইরাসটির বিরুদ্ধে যথেষ্ট ব্যবস্থা নিতে পারি। এটার জন্য আমাদের জীবনব্যবস্থা সুন্দর করলেই হবে। হ্যা, আমি আবারো জোর দিয়ে বলছি আমরা যদি আমাদের জীবনব্যবস্থাকে সুন্দর করতে পারি তাহলে এই ভাইরাসটি আমাদের কাবু করতে পারবে না। যতদিন না এই ভাইরাসটির জন্য ভ্যাকসিন আবিষ্কার  হয় ততোদিন আমরা পরিষ্কার পরিছন্ন থাকলে এবং আমাদের নোংরা চিন্তাভাবনা সরিয়ে ফেললে এই ভাইরাস থেকে অনেকটা বেঁচে থাকা যাবে বলে আমার মনে হয়।
 


দক্ষিণ এশিয়ায় নোবেল করোনা ভাইরাস না ছড়ানোর কিছু কারণ-

১। এটা সৃষ্টিকর্তার কাছ থেকে নিয়ামত বলতে  পারেন, দক্ষিণ এশিয়ার অধিকাংশ দেশই উন্নয়নশীল। আমি যদি বাংলাদেশের কথা বলি আমাদের দেশে  ১০০০/২০০০ জন মানুষ মারা গেলে এটা আমরা সামলে নিতে পারব কিন্তু ইতালির মতো ৬০০০/৭০০০(চলছে) জন মারা গেলে আমাদের দেশটা নাজুক অবস্থার মধ্যে পড়ে যাবে। তাছাড়া বাংলাদেশের মানুষের আবেগ একটু বেশি।
২। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মানুষ যেসব খাবার খায় সেসব খাবার শরীরের জন্য ভালো। এই অঞ্চলের মানুষজন এমন কোনো খাবার খায় না যেখান থেকে ভাইরাস ছড়াতে পারে। মুসলমান বাদে কিছু কিছু সম্প্রদায় শূকড় খায় এটা শরীরের জন্য ক্ষতিকর তবে যারা খায় তারা চীনাদের মতো অবাধে শূকড় খায় না। তারা লুকিয়ে লুকিয়ে খায়। তবে যাই হোক এই শূকড় খাওয়াও উচিত না।
৩। এই অঞ্চলের মানুষের গায়ের রঙ কালো হতে পারে কিন্তু এই অঞ্চলের মানুষ প্রতিদিন গোসল করতে খুব ভালোবাসে সেটা শীতকাল হোক আর গরমকাল হোক। গরমকাল হলে তো দিনে ২/৩ বার গোসল করে। যেখানে ইউরোপ অঞ্চলের মানুষ অনেকদিন পর পর গোসল করে যদিও তাদের দেশ শীতপ্রধান দেশ এইজন্যই তারা এমনটি করে। কিন্তু তাদের জীবনব্যবস্থা অনেক উন্নত তারা চাইলেই প্রতিদিন গোসল করতে পারে।
৪। আমাদের দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে অন্যান্য মহাদেশের দেশগুলোর মতো অবাধ বিচরণ একটু কম হয়। হ্যা আমাদের এই অঞ্চলেও নাইটক্লাব আছে,পতিতালয় আছে কিন্তু আমদের এই অঞ্চলের সরকার এইগুলোর উপর কঠোর নজরদারি করে। তাছাড়া আমাদের দেশের খুব কম লোকজন ঐসব জায়গায় যায় আর যারা যায় তারা লুকিয়ে লুকিয়ে যায়। 

 
একটা কল্পকাহিনী দিয়ে লেখাটা শেষ করি, চীনে নোবেল করোনা ভাইরাস গত বছরের ডিসেম্বরে ছড়িয়েছে এবং বর্তমান সময়ে এই ভাইরাসটি চীনের নিয়ন্ত্রনে আছে। এই বছরের ফেব্রুয়ারী – মার্চে সারা পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে। এমনকি চীনের চেয়েও ভয়াবহ অবস্থা বিরাজ করছে ইতালি,স্পেন,যুক্তরাষ্ট্র সহ উন্নত দেশগুলোতে কিন্তু সেই হিসেবে বাংলাদেশে তেমন খারাপ অবস্থা বিরাজ করছে না এর জন্য আলহামদুলিল্লাহ। আমাদের দেশের মানুষ এবং সরকার আমরা সবাই খারাপ পরিস্থিতির জন্য তৈরি আছি এমনকি আমরা আমাদের স্বল্পতার মধ্য থেকে এই ভাইরাস থেকে বাঁচার চেষ্টা করছি। আর আমাদের দেশের ডাক্তাররা তো এক একটা কলিজা তাঁরা যেকোনো পরিস্থিতে আমাদের পাশে আছে। ব্যাপারটা যদি এরকম হয় বাংলাদেশের আবহাওয়া নোবেল করোনা ভাইরাস দমনের জন্য উত্তম। অন্যান্য দেশ থেকে রোগী আসছে বাংলাদেশের আবহাওয়ায় বসবাস করার জন্য এবং তাদের মূল উদ্দেশ্য নোবেল করোনা ভাইরাস থেকে বাঁচা।  তখন ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা,ওশেনিয়া,আফ্রিকা থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে লোক আসছে বাংলাদেশে সুস্থ্য হওয়ার জন্য। ব্যাপারটা কিন্তু রোমাঞ্চকর।

এরকমটি যেনো না হয়, আল্লাহ সমগ্র পৃথিবীর মানুষকে এই মহামারী থেকে রক্ষা করুন। মানবজাতি তাদের ভুল বুঝে শান্তিতে বসবাস করুক এই আশা করি।

Sunday, July 21, 2019

ছেলেধরা সন্দেহে এক মায়ের গণপিটুনী এবং বাংলাদেশের কান্না

বর্তমান বিশ্বের প্রেক্ষাপটে নজর দিলে একটি বিষয় উপলব্ধি হয় যে, বর্তমান বিশ্বে সমস্যা ব্যাপক কিন্তু সমাধানের পথ অল্প। বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে আমাদের বাংলাদেশেও সমস্যা ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। সমস্যা এতোটাই প্রকোপ যে এর থেকে বের হওয়ার সমাধান খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু এর সাথে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা তারা আপ্রাণ চেষ্টা করছে এখান থেকে পরিত্রানের। 

আমার মনে পড়ে, আমি যখন খুবই ছোট ছিলাম ৩-৪ বছর বয়স হবে হয়তোবা; তখন সর্বত্র ছেলেধরা কথাটা ছড়িয়ে পড়ছিলো। আমার বাবা-মা আমাকে যথেষ্ট সাবধান করতো এবং ভয় দেখাতো, আমি যেনো অপরিচিত কারোর সাথে কথা না বলি। রাস্তা দিয়ে কোন প্রাইভেট কার যদি ধীরে ধীরে চলতো তাহলে সেটা ছেলেধরাদেরই গাড়ি ছিলো বলে ভাবতাম। এসব গুজবের সাথে আমি ছোটকাল থেকেই যথেষ্ট পরিচিত। কিন্তু আজ এই বিংশ শতাব্দীতে এসে মনে হচ্ছে আমি সেই নব্বই'র দশকে চলে এসেছি। গতকাল খবরে শুনলাম ছেলেধরা সন্দেহে এক মা কে গণপিটুনী দিয়ে মারা হয়েছে; সেখানে শত-শত লোক উপস্থিত ছিলো কিন্তু গুটি কয়েকজন উচ্ছৃঙ্খল খারাপ লোকদের সিদ্ধান্তে প্রাণ গেলো এক মায়ের। হে উচ্ছৃঙ্খল খারাপ লোক তুই/তোরা কোন চ্যাটের বাল বা তুই/তোরা কোন মহারথী যে তোরা নিরাপরাধ এক মা কে মেরে ফেলেছিস। তোদের কেউ কী দায়িত্ব দিয়েছে ছেলেধরা ধরার? নরম জায়গায় ঠিকই তো আঘাত করতে পারো। যাও না একজন ধর্ষককে গণপিটুনী দিয়ে মার; সেটা তো পারবে না। যে ধর্ষক, আমরা সবাই জানি এবং বুঝি সে ধর্ষন করেছে তবুও পাবলিক তাদের গণপিটুনী দেয় না। আর এক মা, তাকে শুধু সন্দেহের বশে বসে গণপিটুনী দেয়া হয়। এটা কোন ধরনের মানবতা! হ্যা এটাই আমার বাংলাদেশের কান্না। আজ এক মা ছেলেধরা সন্দেহে গণপিটুনীতে মারা গেছে, সেই মায়ের স্থানে আমরা যদি নিজ নিজ মাকে বসাই তাহলে আমাদের কেমন অনুভূতি হবে? এটা সবার কাছে প্রশ্ন রেখে গেলাম। 
যদি কেউ পারেন বা যাদের সামর্থ্য আছে এই মায়ের পরিবারের পাশে একটু দাঁড়ান এবং নিঃস্বার্থভাবে সাহায্য করেন। 

Saturday, March 30, 2019

আগুন! আগুন! ভয় পাওয়ার কিছু নেই, আল্লাহ আমাদের রক্ষা করবেন।

কাজের প্রতি ভালোবাস \






আগুন! আগুন! আগুন!...........আজকে চারিদিকে শুধু আগুন আগুন আগুন শব্দে মুখরিত বাংলাদেশ। আগুন শব্দটা শুনলেই আমাদের ভয় লাগে। তবে এখানে ভয় পাওয়ার কিছু নেই,আমি এখানে ভয়ের কিছুই লিখছি না। আমরা ছোটকালে যারা মীনার কার্টুন দেখেছি তখন মীনার কার্টুনের এক পর্বে রাজু সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে রান্নাঘরে রান্না করতে গিয়ে আগুন ধরিয়ে ফেলে,আগুন আগুন বলে এমন চিৎকার মেরেছিলো সেই চিৎকার এখনো আমার কানে বাজে। তবে রাজুর আগুন ধরানোর চেয়ে আমি ওখানে শুধু ধোঁয়ায় দেখতে পেয়েছিলাম।
এইতো কিছুদিন আগে বনানীর ফারুক-রুপায়ন (FR) টাওয়ারে আগুন লেগেছিলো।আজকে রাজধানীর গুলশান-১ এর ডিএনসিসি’র মার্কেটে আগুন লেগেছে। তবে বাংলাদেশের ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর কর্মকর্তারা তাদের দক্ষ হাতে সব নিয়ন্ত্রণে এনেছে। তাদের জন্য আমার অনেক গর্ব হচ্ছে। আমাদের দেশের ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কর্মকর্তারা শুধু তাদের কাজটাই সম্পাদন করে না,তাদের কাজের মধ্যে যে ভালোবাসা,সম্মান আছে সেটা আমাকে অনেক বেশি আকর্ষন করেছে। ছোটকাল থেকে একটা জিনিস খেয়াল করছি যখন আমাদের আশেপাশে একটা অঘটন ঘটে তখন সেই অঘটনের সাথেই কিছুদিন পরপর আরো কিছু অঘটন ঘটে। এই যেমন ধরেন কোনো এলাকায় যদি কেউ মারা যায় তার কিছুদিন বাদে কেউ না কেউ মারা যাবেই। আবার কোনো জায়গায় সড়ক দূর্ঘটনা ঘটলে সেই দূর্ঘটনা ঘটার রেষে কাটতে না কাটতেই আরোও কিছু দূর্ঘটনা তার পাশাপাশি ঘটে যাই। আপনি বিশ্বাস করুন আর নাই করুন এটাই হয়। আমার কাছে এটাকে আবেশ প্রক্রিয়ার মতো মনে হয়। আমি অনেক ধর্মভীরু একজন মানুষ। আসলে পৃথিবীতে যা কিছু ঘটছে তার সবকিছুই আল্লাহ চাচ্ছে বিধায় হচ্ছে। আল্লাহ যদি না চাইতো এসব কিছুই ঘটতো না।
সম্মান,শ্রদ্ধা
আমাদের দেশে যে পরিমাণে আগুন লাগা ধরছে,আল্লাহ না করুক এরকম আগুন লাগা যদি আরোও লাগতে থাকে তাহলে আমাদের দেশের  ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স কর্মীরা নির্দ্ধিদায় আন্তর্জাতিক মানের ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স কর্মী হয়ে যাবে। আমাদের জন্য এটা অনেক বড় একটা পাওয়া। তখন বাইরের দেশে কোথাও যদি আগুন লাগে তাহলে তারা আমাদের দেশের ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স কর্মীদের হায়ার করবে। এখান থেকে আমরা অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারবো। পরিশেষে,আমি বলতে চাই আল্লাহ তুমি আমাদের দেশের উপর তোমার রহমত দান করো।আমাদের সকলকে বিপদ থেকে রক্ষা করো। আমরা যেনো সবসময় তোমার পথে থাকতে পারি।

আল্লাহ তোমাকে অনেক ভালোবাসি।  
















Monday, March 25, 2019

সারভাইভিং ৭১


আজকে শত ব্যস্ততার মাঝেও যখন রাত আটটার দিকে সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঢুকলাম তখন সাইবার ৭১ এর ফেসবুক পেজে দেখলাম একটা পোস্ট দেয়া 'আজকে রাত ৯ঃ০০টা থেকে ৯ঃ০১ মিনিট পর্যন্ত সারা দেশ ব্লাকআউট হয়ে যাবে। তখনই আমি বুঝতে পারছি আজকে তো সেই ভয়াল ২৫শে মার্চ। তারপর ইউটিউবে একটা মুভির টিজার দেখলাম সেটা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে একটা আপকামিং মুভি। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তো অনেক মুভিই তৈরি হয়েছে তবে আমার কাছে এটা খুব ভালো লেগেছে। আশা করি সবার কাছেই এই মুভিটা খুব জনপ্রিয় হবে। কারণ, এটাই বাংলাদেশের প্রথম এনিমেটেড মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র। আমি যদিও মুভির জগতের মানুষ না। আমি এই সম্পর্কে তেমন কিছুই বলতে পারব না। তবে টিজার দেখে ভালো লাগা থেকে এই লেখাটা লিখছি। আর চাচ্ছি সবাইকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানাতে। আমি মুভির টিজার এখানে শেয়ার করবো।জানি না এখানে ভিডিওটা শেয়ার করাটা কতোটা যৌক্তিক হবে। তবুও আমি আমার ভালো লাগা থেকে এটি করতে চাই। এবং অবশ্যই এর পেছোনের কারিগরদের সম্মান জানাই। যিনি/যারা আমাদের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে একটা আন্তর্জাতিক মানের এনিমেশন মুভি উপহার দিয়েছেন। আমি যতটুকু জেনেছি এই মুভিটির রাইটার,ডিরেক্টর এবং প্রডিউসার একজনই "ওয়াহিদ ইবন রেজা"। তিনি নাকি হলিউডে সফল এনিমেশন মুভি নির্মাতা ছিলেন। তিনি যেনো তাঁর এই কাজটাও সফলতার সাথে করতে পারেন এই আশা করি। 
ও হ্যা,আপনারা টিজারটি দেখুন এবং উন্নতমানেরে এনিমেশন মুভি দেখার আশায় বসে থাকুন।
 

কোভিড ১৯ – নোবেল করোনা ভাইরাস এবং বাংলাদেশ

  বর্তমান বিশ্বে সবার মুখে একটাই আতঙ্ক “ নোবেল করোনা ভাইরাস” । সবধরনের মানুষই এই ব্যাপারটা সম্পর্কে অবগত। অত্যন্ত দুঃখের সাথে একটা ...